Food Grade Baking Soda

ফুড গ্রেড বেকিং সোডা, যা সোডিয়াম বাইকার্বোনেট বা সোডার বাইকার্বোনেট নামেও পরিচিত, কেবল একটি জনপ্রিয় বেকিং উপাদান নয়, এটি স্বাস্থ্যের জন্যও অসাধারণ উপকারিতা প্রদান করে। আসুন জেনে নিই বেকিং সোডার অসাধারণ কিছু স্বাস্থ্য উপকারিতা।

320.00৳ 

👉 বেকিং সোডার স্বাস্থ্য উপকারিতাঃ

১. শরীরের অপ্রয়োজনীয় এসিড ও টক্সিন কমানোঃ
রাতের বেলা আমাদের শরীরে মেটাবলিজমের কারণে সেলের কাজ চলতে থাকে, ফলে শরীরে অপ্রয়োজনীয় এসিড ও টক্সিন জমা হয়। সকালে বেকিং সোডা গ্রহণ করলে এটি শরীরের এসিড এবং টক্সিন কমাতে সহায়ক হয়, যা আমাদের শরীরকে ডিটক্সিফাই করতে সাহায্য করে।

২. শরীরের pH এর মাত্রা নিয়ন্ত্রণঃ
ফুড গ্রেড বেকিং সোডা শরীরের pH লেভেল নিয়ন্ত্রণে সহায়ক। pH লেভেল সঠিক থাকলে শরীরের অক্সিজেনের পরিমাণ ঠিক থাকে, যা স্বাস্থ্যের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।

৩. এসিডিটির সমস্যাঃ
শরীরে অতিরিক্ত এসিডিটি ক্যান্সারের ঝুঁকি বাড়ায়। ফুড গ্রেড বেকিং সোডা এসিডিটি কমিয়ে শরীরকে ক্যান্সারের ঝুঁকি থেকে রক্ষা করতে পারে।

৪. ইমিউনিটি বৃদ্ধি করাঃ
বেকিং সোডা শরীরের প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে, যা বিভিন্ন রোগ প্রতিরোধে সাহায্য করে এবং শরীরকে সুস্থ রাখে।

৫. ডায়াবেটিসের জন্য উপকারীঃ
ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য বেকিং সোডা উপকারী। এটি শরীরের ব্লাড সুগার লেভেল নিয়ন্ত্রণে সহায়ক।

৬. সর্দি, কাশি ও ইনফ্লুয়েঞ্জার প্রতিরোধঃ
বেকিং সোডা সর্দি, কাশি এবং ইনফ্লুয়েঞ্জার মতো সাধারণ রোগের প্রতিরোধে সহায়ক।

৭. বার্ধক্য প্রতিরোধঃ
বেকিং সোডা বার্ধক্য প্রতিরোধে কার্যকর ভূমিকা পালন করে, যা আপনাকে তরুণ এবং সতেজ রাখতে সাহায্য করে।

৮. কোল্ড ফ্লুয়ের প্রতিরোধঃ
কোল্ড ফ্লু থেকে রক্ষা পেতে বেকিং সোডা ব্যবহার করা যেতে পারে, যা আপনাকে সুস্থ রাখবে।

৯. বৃক্ক/কিডনীর যত্নঃ
বেকিং সোডা কিডনীর জন্য উপকারী। এটি কিডনীর কার্যকারিতা বৃদ্ধিতে সহায়ক।

১০. গ্যাস্ট্রিক সমস্যার সমাধানঃ
গ্যাস্ট্রিক সমস্যায় বেকিং সোডা অত্যন্ত কার্যকর। এটি গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা থেকে মুক্তি দেয় এবং হজম প্রক্রিয়া ঠিক রাখে।

আজীবন সুস্থ থাকার জন্য বেকিং সোডার গুরুত্ব
বেকিং সোডার অসাধারণ স্বাস্থ্য উপকারিতাগুলো আমাদের জীবনে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। নিয়মিত বেকিং সোডা গ্রহণ করলে আপনি আজীবন সুস্থ থাকতে পারেন। আপনার দৈনন্দিন জীবনে বেকিং সোডা ব্যবহার করে স্বাস্থ্যকর ও রোগমুক্ত জীবনযাপন করুন।

বেকিং সোডার উপকারিতা উপভোগ করে নিজেকে সুস্থ ও সবল রাখুন। আজ থেকেই এই প্রাকৃতিক উপাদানটি আপনার জীবনে সংযোজন করুন!

সেবন পদ্ধতিঃ
২৫০ml পানিতে ১চামচ বেকিং সোডা মিশিয়ে সকালে খেতে হবে।বয়স ৫০ এর বেশি হলে প্রতিদিন খাওয়া যাবে।

৫০এর কম হলে ১৪দিন খাবে তারপর ১৪দিন বিরতি।এভাবে চলবে।
নোটঃবেকিং সোডার সাথে লেবু মিশিয়ে খাওয়া যেতে পারে।এতে বডির ইমিউন সিস্টেম বাড়ে,ইলেক্ট্রোলাইট ব্যালেন্স রাখে,PH ব্যালেন্স হবে,ভিটামিন সি পাওয়া যাবে।তবে বেকিং সোডার সাথে লেবু মিশানোর নিয়ম আছে।
প্রথমে ১টা গ্লাসে লেবু চিপে নিতে হবে এরপর এতে চামচ দিয়ে উপর থেকে অল্প অল্প করে বেকিং সোডা দিতে হবে।ততক্ষন সোডা দিতে হবে যতক্ষন অবদি Reaction থাকবে,রিয়্যাকশন বন্ধ হয়ে গেলে বেকিং সোডা দেয়া অফ করে দিতে হবে।এরপর এতে পানি মিক্সড করে খেতে হবে।

related products

Scroll to Top